প্রধান শিক্ষকের বাণী
সুকুমার বৃত্তির সুষ্ঠু বহিপ্রকাশ সাহিত্য। এই প্রকাশ মানুষকে নান্দনিক করে, মহিমান্বিত করে। শিক্ষা, শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা সেই নান্দনিকতার উপায় মাত্র যা প্রতিরূপ পায় বিদ্যালয় বার্ষীকীতে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সুনামলব্ধ ফরিদপুর জিলা স্কুল কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পিরপূর্ণ বিকাশ ও পরিচর্যার লক্ষ্যে নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করে আসছে। ফরিদপুররের প্রাণ কেন্দ্রে প্রায় এক হাজার একশো শিক্ষার্থী নিয়ে অবস্থিত স্বনামধন্য এই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন সরকারি পরীক্ষার ফলাফল যেরূপ সন্তোষজনক তেমনি সহ-পাঠক্রমিক নানা কার্যাবলিতেও রয়েছে গৌরবৌজ্জ্বল ভূমিকা। সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতাসহ নানা ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী এই বিদ্যালয়েরই ছাত্র। এ বিদ্যাপীঠ শুধু জ্ঞান বিতরণের ক্ষেত্ররূপে নয় বরং সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়ে জীবনেক সুস্থ, সুন্দর ও সুশৃঙ্খলরূপে গড়ে তোলার সৃজনক্ষেত্রও বটে। এই বার্ষীকীর লেখকরা সাহিত্য ও লেখালেখির জগতে একেবারেই নবীন। তাই তাদের লেখায় ক্রুটি থাকা স্বাভাবিক। তাদের স্বভাবসুলভ বৈশিষ্ট্যে কোন লেখায় অনুকরণও হয়ে যেতে পারে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস সম্মানিত পাঠকবৃন্দ সে সমস্ত ভুল-ক্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।